adds

আবার নতুন করে শুরু-চতুর্থ পর্ব

                                      আবার নতুন করে শুরু-চতুর্থ পর্ব

সৃজার আগের দিনের তীর্থের ম্যাসেজটার কথা মনে পরল তাই ইচ্ছে না থাকলেও বাধ্য হয়ে বলল ঠিক আছে তবে বেশি দেরি করতে পারব না মা বাবা চিন্তা করবে।.....................
সৃজা অফিস থেকে বেড়িয়েই দেখল তীর্থ তার জন্য অপেক্ষা করছে। তারপর ওরা একটা রেস্টুরেন্টে গেল। সেখানে ও সৃজা চুপচাপ ছিল। আসলে সে কি বলবে বুঝতে পারছিলও না। তাই তীর্থই শুরু করল। 
তীর্থ ঃ বল শ্রী কি খাবে? 
সৃজা ঃ  শ্রী আবার কে আমি তো সৃজা। 
তীর্থ ঃ আমি তোমাকে শ্রী বলব। 
সৃজা ঃ না সৃজা ই বলবে।
তীর্থ ঃ ঠিক আছে কিছুই বলব না 😠। তোমার কাছে একটি কথা জানার ছিল।
সৃজা ঃ বল কি জানতে চাও।
তীর্থ ঃ তুমি বাবা মার চাপে আমার সাথে বিয়ে করছ না তো?
সৃজা ঃ একটু চুপ থেকে বলল সত্যি বলতে কি আমি বিয়ে করতে হবে বলে করছি। কিন্তু বিয়ের উপর আমার কোন ভরসা নেই। সব ছেলেরাই এক প্রথম প্রথম খুব ভাল। কিছু দিন গেলে ওদের আসল রূপ দেখা যায়।
তীর্থ ঃ ছেলেদের উপর তোমার খুব রাগ না? তবে তোমার তীর্থ কিন্তু এমন ছেলে নয়। 😀
সৃজা ঃ বুঝলাম।
তীর্থ ঃ তোমার সাথে অনেক কথা বলার আছে। আচ্ছা তুমি কি আমাকে চিনতে পেরেছ? মানে আগে কোথাও দেখেছ? 
সৃজা ঃ এবার তীর্থের দিকে তাকাল। মনে পড়ছে না তো দেখেছি বলে।
তীর্থ ঃ🙉
সৃজা ঃ চল দেরি হয়ে যাবে। মা কে বলা হয়নি।
তীর্থ ঃ আমি কাকু কাকিমা কে জানিয়ে দিয়েছি। বলেছি আমি তোমাকে ঘরে পৌঁছে দেব।
সৃজাঃ 😱
 তারপর খাওয়া দাওয়া করে তীর্থ সৃজাকে বাড়ি পৌঁছে দিল। তীর্থ প্রতিদিন সকালে ও রাতে সৃজাকে ম্যাসেজ পাঠাত। সৃজা ও উত্তর দিতে শুরু করল। কাল সৃজার জন্ম দিন তীর্থ ভাবল সৃজার সাথে বাইরে ঘুরে কাটাবে। সৃজাকে ফোন করে জানালো, কিন্তু সৃজা জন্মদিনে মা বাবাকে ছেড়ে বাইরে যেতে রাজি হল না। তীর্থ বলল তবে সারাদিন মা বাবার সাথে কাটিয়ে বিকেলে আমার সাথে ঘুরতে যাবে। সৃজা রাজি হয়ে গেল।
  পরদিন বিকেলে সৃজা তীর্থের দেওয়া শাড়িটা পড়ে তৈরি হল। তীর্থ তার দেওয়া শাড়িটা সৃজাকে পড়তে দেখে খুব খুশী হল। তীর্থ সৃজাকে একটি রেস্টুরেন্টে নিয়ে গেল যেখানে খুব সুন্দর করে ফুল দিয়ে সাজানো ছিল। তীর্থ তখন সৃজাকে তার আগের সব কথা বলল। সৃজা ভাবতে ও পারেনি তীর্থ তার জন্য সেই স্কুল থেকে অপেক্ষা করছে। এমন সময় একটা বড় কেক এল। সৃজা বলল এত বড় কেক দিয়ে কি হবে তখনি সৃজা দেখল তার ও তীর্থের মা বাবা, তীর্থের বোন, তীর্থ ও সৃজার বন্ধুরা সবাই চলে এসেছে। সৃজা কিছু বলার আগেই তীর্থের মা বলল তোর জন্মদিনের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন একমাস আগে থেকেই করা হয়েছিল কিন্তু তোকে সারপ্রাইস দেওয়া হবে বলে আমরা বলিনি। সৃজা কেক কাটল। সেইদিন ই তীর্থ সৃজাকে খুব সুন্দর একটা আংটি পরিয়ে দিল। ..................।
                                 next part

               
আবার নতুন করে শুরু-চতুর্থ পর্ব


In English
 if so then I'll be in front of your office". Sreeja remembered Tirtho's message of the day before, so even though she didn't want to, but she was forced to say ok..............................
   
As soon as Sreeja left the office, she saw Tirtho was waiting for him. Then they went to a restaurant. Sreeja was also silent in there. In fact, she did not understand what to say. So the tirtho started.
Tirtho: What will you eat Sree?
Sreeja: Who is Sree? I am Sreeja?
Tirtho: I will call you Shree from today.
Sreeja: No, I am Sreeja.
Tirtho: OK, I won't say anything. I want to know something from you.
Sreeja: Tell me what you want to know.
Tirtho: You are not marrying me under the pressure of your parents?
Sreeja: said in a little silence, to be honest, I have to get married with you for my parents. But I have no faith in marriage. All the boys are very good at first . After a few days, their actuality can be seen.
Tirtho: Are you very angry with the boys? But your Tirtho is not such a boy. 😀
Sreeja: I understand.
Tirtho: I have a lot words to talk with you. Well do you remember me means where you seen me at first do you remember?
Sreeja: Now look at Tirtho. I don't remember.
Tirtho:  🙈
Sreeja: Let's be late. I did not inform my parents.
Tirtho: I have informed my uncle and aunt. So don't worry.
Sreeja:😱

After completing dinner, Tirtho gave Sreeja a lift to her home. After that Tirtho used to send messages every morning and night. Sreeja also start to began the answer. Tomorrow will be Sreeja's birthday, so Tirtho thought that he would spend time with sreeja that day. He called Sreeja and told her, but Sreeja refused to leave her parents on her birthday. Tirtho said but he would spend the whole day with his parents and go for a walk with me in the afternoon. Sreeja agreed.

The next afternoon Sreeja wear the saree which was given by Tirtho. Tirtho was very happy to see Sreeja wearing the saree she had given her. Tirtho took Sreeja to a restaurant where it was beautifully decorated with flowers. Tirtho then told Sreeja all his previous memories. Sreeja couldn't think that Tirtho was waiting for her from school life. At that time a big cake came. Sreeja said what will happen with such a big cake then Sreeja saw her and Tirtho's parents, Tirtho's sister, Tirtho and Sreeja's friends, all join with them. Before Sreeja could say anything, Tirtho's mother said that this birthday party was organized a month ago by Tirtho. But we did not say that you beacuse Tirtho wanted to give you Surprise. Sreeja cut the cake. On that day, Tirtho gave Sreeja a very beautiful ring.

                                     next part.....................

Post a Comment

0 Comments